বাংলাদেশের ক্রিকেটে মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের কোচিং ক্যারিয়ার অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য। প্রায় দুই দশক ধরে তিনি ঘরোয়া ক্রিকেটে বিভিন্ন দলের কোচিং করিয়ে আসছেন এবং জাতীয় দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের গড়ে তুলেছেন। সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল এবং মুশফিকুর রহিমের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা সালাউদ্দিনকে গুরু মানেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সালাউদ্দিনের ঘরোয়া ক্রিকেটে সাফল্য এবং অভিজ্ঞতার কথা বিবেচনায় নিয়ে তাকে জাতীয় দলের কোচিং প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ক্রিকেট মহলে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। কিন্তু বোর্ডের সাথে তার মতপার্থক্যের কারণে এতদিন সেই আলোচনা বাস্তবায়ন হচ্ছিল না। অবশেষে বিসিবি এবং সালাউদ্দিনের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি হয়েছে, যা তার দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা জাতীয় দলের জন্য কাজে লাগাবে।
এই চুক্তির ফলে সালাউদ্দিনকে জাতীয় দলের নতুন দায়িত্বে দেখা যাবে, যা বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।
প্রায় দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে একটি উজ্জ্বল মুখ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। তিনি তার কোচিং গুণাবলী ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে শুধু ঘরোয়া ক্রিকেট দলগুলোকেই শক্তিশালী করেননি, বরং দেশের সেরা কিছু খেলোয়াড়েরও পথপ্রদর্শক হয়েছেন। সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিমের মতো অভিজ্ঞ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত খেলোয়াড়রা সালাউদ্দিনের দক্ষ কোচিং এবং তার প্রশিক্ষণের মূল্য উপলব্ধি করেন।
বাংলাদেশে ক্রিকেট কোচিংয়ের কথা উঠলেই সালাউদ্দিনের নাম সবার আগে আসে। তিনি ঘরোয়া পর্যায়ে বিভিন্ন দলের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করেছেন, যেখানে তার কোচিংয়ে দলগুলো ধারাবাহিক সাফল্য অর্জন করেছে। সালাউদ্দিন এমন একজন কোচ, যিনি তার খেলোয়াড়দের খেলাধুলার প্রতি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিতে ও দক্ষতা বাড়াতে অনুপ্রাণিত করেন। তাঁর এ ধরনের নিবেদন ও উৎসাহ বাংলাদেশের কোচিং জগতে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, বিশেষ করে ঘরোয়া ক্রিকেটে তার সাফল্যের জন্য, সালাউদ্দিনকে জাতীয় দলের কোচিং প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। ক্রিকেট বোর্ড, খেলোয়াড়, এবং ক্রিকেটপ্রেমীরা তার অভিজ্ঞতাকে জাতীয় দলে নিয়ে আসার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করতে থাকেন। অনেকেই মনে করেন, সালাউদ্দিনের মতো একজন কোচ জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের মানসিক এবং কৌশলগত দিক দিয়ে শক্তিশালী করতে পারবেন।
তবে বোর্ডের সাথে মতপার্থক্য এবং কিছু কাঠামোগত জটিলতার কারণে এতদিন এ আলোচনা বাস্তবায়িত হয়নি। তবে সম্প্রতি বিসিবির সাথে একটি সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে সালাউদ্দিনের জাতীয় দলে যোগদান নিশ্চিত করা হয়েছে।
আরো জানুন …….. ওরাই দেশের সর্বনিম্ন স্তর এবং এরাই বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রমোশন পেয়ে হয় চোর
জাতীয় দলের কোচ হিসেবে সালাউদ্দিনের অন্তর্ভুক্তি অনেক ক্রিকেট বিশ্লেষক ও বিশেষজ্ঞরা ইতিবাচকভাবে দেখছেন। তারা মনে করেন, তার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বর্তমান খেলোয়াড়দের বিকাশে সহায়তা করবে এবং দলকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরো শক্তিশালী করবে।
Leave a Reply