আজ সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১১ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ নিউজ :
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি , ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি , ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি , ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ
নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি , ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি , ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ – বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সারা দেশে মঙ্গলবার রাত থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে, যা প্রতিদিনের বাজারের নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি তে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। বিশেষত কাঁচা মরিচ, আদা এবং অন্যান্য কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। এদিকে, মুরগি এবং ডিমের বাজারেও দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে সরেজমিন ঘুরে এবং বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বাজারের এই অস্থিরতা বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে, এবং এতে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ , প্রতিনিয়ত বাড়তি খরচের চাপ নিতে হচ্ছে।

কাঁচা মরিচের দাম বৃদ্ধি

কয়েকদিন ধরেই কাঁচা মরিচের দাম ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত তিন দিনে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে, যা এখন বাজারভেদে ২০০ থেকে ২৪০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। অনেক পাড়া-মহল্লায় এই দাম আরও বেশি রাখা হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ । বিক্রেতাদের মতে, ভারত থেকে মরিচের আমদানি কমে যাওয়া এবং বৃষ্টির কারণে দেশীয় মরিচের সরবরাহ কমে যাওয়াই এই মূল্যবৃদ্ধির প্রধান কারণ। এছাড়া, বৃষ্টির কারণে ফসলের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় বাজারে দেশীয় মরিচের সরবরাহও কমে গেছে, যা দাম বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।

আদা ও ধনেপাতার দাম বৃদ্ধির কারণ

আদার দামও বিগত সপ্তাহের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সপ্তাহে যেখানে প্রতি কেজি আদা ২২০ থেকে ২৪০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছিল, সেখানে এখন তা ২৪০ থেকে ২৮০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। যদিও বাজারে নতুন আদা আসতে শুরু করেছে, কিন্তু এই আদা দীর্ঘ সময় ভালো থাকে না বলে ক্রেতারা তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। নতুন আদা ১৫০ থেকে ২০০ টাকা প্রতি কেজি পাওয়া যাচ্ছে, যা তুলনামূলকভাবে সস্তা হলেও, সংরক্ষণযোগ্যতা কম হওয়ায় বিক্রেতারা অল্প পরিমাণে বিক্রি করছেন। ধনেপাতার দামেও ব্যাপক বৃদ্ধি দেখা গেছে; প্রতি কেজি ধনেপাতা এখন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ ।

মুরগি ও ডিমের বাজার পরিস্থিতি

বাজারে ব্রয়লার মুরগি এবং ফার্মের মুরগির ডিমের দাম তুলনামূলকভাবে অপরিবর্তিত রয়েছে। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে এই পণ্যগুলি বিক্রি হচ্ছে। বাজারভেদে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ১৮৫ থেকে ১৯০ টাকা এবং ফার্মের ডিমের দাম ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। তবে সোনালি মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় সোনালি মুরগির কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত কমেছে এবং বর্তমানে প্রতি কেজি সোনালি মুরগি ২৬০ থেকে ২৭০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। হাইব্রিড ধরনের সোনালি মুরগি কিছুটা সস্তা পাওয়া যাচ্ছে।

ডিমের ক্ষেত্রে, ফার্মের ডিমের দাম কোনো পরিবর্তন হয়নি। বাদামি ডিমের দাম ১৬০-১৬৫ টাকা প্রতি ডজন এবং সাদা ডিমের দাম ১৫৫-১৬০ টাকা প্রতি ডজন। এদিকে, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সম্প্রতি মুরগি ও ডিমের ‘যৌক্তিক দাম’ নির্ধারণ করে দিয়েছে। এতে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির সর্বোচ্চ দাম ১৮০ টাকা, সোনালি মুরগির দাম ২৭০ টাকা এবং ডিমের সর্বোচ্চ দাম ১৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বাজারে এই দামের তুলনায় মুরগি ও ডিমের দাম কিছুটা বেশি। এতে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ ।

সবজির বাজারে স্থিতিশীলতা

বাজারে অন্যান্য সবজির দাম বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরে তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি। বেগুন, বরবটি, করলা, ঝিঙে, চিচিঙ্গা, ঢ্যাঁড়স ইত্যাদি সবজির দাম স্থিতিশীল রয়েছে এবং বাজারভেদে ৬০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। তবে আগের তুলনায় কোনো সবজির দাম কমেনি। বিক্রেতারা বলছেন, বৃষ্টির কারণে সরবরাহ কিছুটা ব্যাহত হলেও, দাম বাড়ার মতো অবস্থা হয়নি।

চাল, আলু, পেঁয়াজ ও রসুনের দাম অপরিবর্তিত

চালের দাম গত এক মাস আগে কেজিতে ৪ থেকে ৬ টাকা বেড়েছিল, এবং সেই দাম এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রতি কেজি আলু ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ১১০ থেকে ১১৫ টাকা, আমদানি করা পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১১০ টাকা এবং রসুন ২২০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা জানান, বর্তমানে মজুদ পর্যাপ্ত থাকায় পেঁয়াজ ও রসুনের বাজারে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি।

আরও জানুন – ইলিশের দাম , দেশীয় বাজার বনাম রপ্তানি মূল্য: কেন এত ফারাক?

 

মাছের বাজারের চিত্র

সাধারণ সময়ের তুলনায় মাছের বাজারেও কিছুটা দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে চিংড়ি, পাঙাশ এবং রুই মাছের দাম কেজিতে ৩০ থেকে ৫০ টাকা বেশি বিক্রি হচ্ছে। এই বৃদ্ধি গত সপ্তাহ থেকেই শুরু হয়েছে, এবং এরপর থেকে দাম তেমন কমেনি। ইলিশের মৌসুম শুরু হলেও, বাজারে ইলিশের সরবরাহ সীমিত থাকায় দাম কমেনি। যদিও ক্রেতারা ইলিশের দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন, তবে বিক্রি তেমন হচ্ছে না।

ক্রেতাদের ভোগান্তি ও প্রতিক্রিয়া

বাজারে এই মূল্যবৃদ্ধির কারণে সাধারণ ক্রেতারা অসন্তুষ্ট। এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী এমদাদ হোসেন বলেন, “সরকার দাম কমাতে কোনো উদ্যোগ নিয়েছে কি না জানি না। কিন্তু এভাবে বাড়তি দামে জিনিসপত্র কিনতে গিয়ে আমাদের কষ্টের শেষ নেই।” ক্রেতারা আরও বলছেন, প্রতিনিয়ত বৃষ্টির কারণে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাদের ব্যয় বাড়ছে এবং এই পরিস্থিতিতে সংসার চালানো দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে।

বাজার পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা

বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে বোঝা যাচ্ছে, বৃষ্টির কারণে শাকসবজি এবং অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়েছে। এছাড়া আমদানি নির্ভর পণ্যের ক্ষেত্রেও সরবরাহ কমে আসায় দাম বাড়তে শুরু করেছে। তবে বিক্রেতারা আশা করছেন, বৃষ্টি কমলে এবং সরবরাহ পুনরায় স্বাভাবিক হলে কিছু পণ্যের দাম আবার কমে আসবে।

ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। বিশেষত কাঁচা মরিচ, আদা এবং অন্যান্য কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। এদিকে, মুরগি এবং ডিমের বাজারেও দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে সরেজমিন ঘুরে এবং বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বাজারের এই অস্থিরতা বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে, এবং এতে সাধারণ মানুষকে প্রতিনিয়ত বাড়তি খরচের চাপ নিতে হচ্ছে।

কাঁচা মরিচের দাম বৃদ্ধি

কয়েকদিন ধরেই কাঁচা মরিচের দাম ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত তিন দিনে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে, যা এখন বাজারভেদে ২০০ থেকে ২৪০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। অনেক পাড়া-মহল্লায় এই দাম আরও বেশি রাখা হচ্ছে। বিক্রেতাদের মতে, ভারত থেকে মরিচের আমদানি কমে যাওয়া এবং বৃষ্টির কারণে দেশীয় মরিচের সরবরাহ কমে যাওয়াই এই মূল্যবৃদ্ধির প্রধান কারণ। এছাড়া, বৃষ্টির কারণে ফসলের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় বাজারে দেশীয় মরিচের সরবরাহও কমে গেছে, যা দাম বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।

আদা ও ধনেপাতার দাম বৃদ্ধির কারণ

আদার দামও বিগত সপ্তাহের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সপ্তাহে যেখানে প্রতি কেজি আদা ২২০ থেকে ২৪০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছিল, সেখানে এখন তা ২৪০ থেকে ২৮০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। যদিও বাজারে নতুন আদা আসতে শুরু করেছে, কিন্তু এই আদা দীর্ঘ সময় ভালো থাকে না বলে ক্রেতারা তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। নতুন আদা ১৫০ থেকে ২০০ টাকা প্রতি কেজি পাওয়া যাচ্ছে, যা তুলনামূলকভাবে সস্তা হলেও, সংরক্ষণযোগ্যতা কম হওয়ায় বিক্রেতারা অল্প পরিমাণে বিক্রি করছেন। ধনেপাতার দামেও ব্যাপক বৃদ্ধি দেখা গেছে; প্রতি কেজি ধনেপাতা এখন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে।

মুরগি ও ডিমের বাজার পরিস্থিতি

বাজারে ব্রয়লার মুরগি এবং ফার্মের মুরগির ডিমের দাম তুলনামূলকভাবে অপরিবর্তিত রয়েছে। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে এই পণ্যগুলি বিক্রি হচ্ছে। বাজারভেদে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ১৮৫ থেকে ১৯০ টাকা এবং ফার্মের ডিমের দাম ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। তবে সোনালি মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় সোনালি মুরগির কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত কমেছে এবং বর্তমানে প্রতি কেজি সোনালি মুরগি ২৬০ থেকে ২৭০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। হাইব্রিড ধরনের সোনালি মুরগি কিছুটা সস্তা পাওয়া যাচ্ছে।

ডিমের ক্ষেত্রে, ফার্মের ডিমের দাম কোনো পরিবর্তন হয়নি। বাদামি ডিমের দাম ১৬০-১৬৫ টাকা প্রতি ডজন এবং সাদা ডিমের দাম ১৫৫-১৬০ টাকা প্রতি ডজন। এদিকে, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সম্প্রতি মুরগি ও ডিমের ‘যৌক্তিক দাম’ নির্ধারণ করে দিয়েছে। এতে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির সর্বোচ্চ দাম ১৮০ টাকা, সোনালি মুরগির দাম ২৭০ টাকা এবং ডিমের সর্বোচ্চ দাম ১৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বাজারে এই দামের তুলনায় মুরগি ও ডিমের দাম কিছুটা বেশি।

সবজির বাজারে স্থিতিশীলতা

বাজারে অন্যান্য সবজির দাম বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরে তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি। বেগুন, বরবটি, করলা, ঝিঙে, চিচিঙ্গা, ঢ্যাঁড়স ইত্যাদি সবজির দাম স্থিতিশীল রয়েছে এবং বাজারভেদে ৬০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। তবে আগের তুলনায় কোনো সবজির দাম কমেনি। বিক্রেতারা বলছেন, বৃষ্টির কারণে সরবরাহ কিছুটা ব্যাহত হলেও, দাম বাড়ার মতো অবস্থা হয়নি।

চাল, আলু, পেঁয়াজ ও রসুনের দাম অপরিবর্তিত

চালের দাম গত এক মাস আগে কেজিতে ৪ থেকে ৬ টাকা বেড়েছিল, এবং সেই দাম এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রতি কেজি আলু ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ১১০ থেকে ১১৫ টাকা, আমদানি করা পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১১০ টাকা এবং রসুন ২২০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা জানান, বর্তমানে মজুদ পর্যাপ্ত থাকায় পেঁয়াজ ও রসুনের বাজারে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি।

মাছের বাজারের চিত্র

সাধারণ সময়ের তুলনায় মাছের বাজারেও কিছুটা দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে চিংড়ি, পাঙাশ এবং রুই মাছের দাম কেজিতে ৩০ থেকে ৫০ টাকা বেশি বিক্রি হচ্ছে। এই বৃদ্ধি গত সপ্তাহ থেকেই শুরু হয়েছে, এবং এরপর থেকে দাম তেমন কমেনি। ইলিশের মৌসুম শুরু হলেও, বাজারে ইলিশের সরবরাহ সীমিত থাকায় দাম কমেনি। যদিও ক্রেতারা ইলিশের দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন, তবে বিক্রি তেমন হচ্ছে না।

ক্রেতাদের ভোগান্তি ও প্রতিক্রিয়া

বাজারে এই নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি তে সাধারণ ক্রেতারা অসন্তুষ্ট। এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী এমদাদ হোসেন বলেন, “সরকার দাম কমাতে কোনো উদ্যোগ নিয়েছে কি না জানি না। কিন্তু এভাবে বাড়তি দামে জিনিসপত্র কিনতে গিয়ে আমাদের কষ্টের শেষ নেই।” ক্রেতারা আরও বলছেন, প্রতিনিয়ত বৃষ্টির কারণে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাদের ব্যয় বাড়ছে এবং এই পরিস্থিতিতে সংসার চালানো দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে। এতে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ ।

বাজার পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা

বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে বোঝা যাচ্ছে, বৃষ্টির কারণে শাকসবজি এবং অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সরবরাহ কমে যাওয়ায় নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া আমদানি নির্ভর পণ্যের ক্ষেত্রেও সরবরাহ কমে আসায় নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। তবে বিক্রেতারা আশা করছেন, বৃষ্টি কমলে এবং সরবরাহ পুনরায় স্বাভাবিক হলে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ কে আর থাকতে হবে না, কিছু পণ্যের দাম আবার কমে আসবে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

পোষ্ট টি শেয়ার করে দিন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2024 desherbulletin.Com
Developed By One Planet Web